27সে উত্তর দিল, আমি একবার আপনাদেরকে বলেছি এবং আপনারা শোনেন নি; তবে কেন আবার সেই কথা শুনতে চাইছেন? আপনারা তো তাঁর শিষ্য হতে চান না, আপনারা কি হতে চাইছেন?
28তখন তারা তাকে গালিগালাজ করে বলল, তুই হলি তার শিষ্য কিন্তু আমরা হলাম মোশির শিষ্য।
29আমরা জানি যে ঈশ্বর মোশির সঙ্গে কথা বলেছিলেন কিন্তু এ কোথা থেকে এসেছে তা আমরা জানি না।
30সেই মানুষটি উত্তর দিল এবং তাদেরকে বলল, এটাই হলো একটা আশ্চর্য্য জিনিস যে, তিনি কোথা থেকে আসলেন আপনারা তা জানেন না তবুও তিনি আমার চক্ষু খুলে দিয়েছেন।
31আমরা জানি যে ঈশ্বর পাপীদের কথা শোনেন না, কিন্তু যদি কোন মানুষ ঈশ্বরের ভক্ত হয় এবং তাঁর ইচ্ছা মেনে চলে, ঈশ্বর তার কথা শোনেন।
32পৃথিবীর পূর্বকাল থেকে কখনও শোনা যায় নি যে, কোনো মানুষ জন্ম থেকে অন্ধ তাকে চক্ষু খুলে দিয়েছে।
33যদি এই মানুষটি ঈশ্বর থেকে না আসতেন, তবে তিনি কিছুই করতে পারতেন না।
34তারা উত্তর দিয়ে তাকে বলল, তুই একেবারে পাপেই জন্ম নিয়েছিস, আর তুই আমাদের শিক্ষা দিচ্ছিস? তখন তারা তাকে সমাজ থেকে বের করে দিল।
35যীশু শুনলেন যে, তারা তাকে সমাজ থেকে বের করে দিয়েছে। আর তিনি তার দেখা পেয়ে বললেন, তুমি কি মনুষ্যপুত্রকে বিশ্বাস কর?
36সে উত্তর দিয়ে বলল, তিনি কে প্রভু? আমি যেন তাঁতে বিশ্বাস করি?
37যীশু তাকে বললেন, “তুমি তাঁকে দেখেছ এবং তিনি হলেন যিনি তোমার সঙ্গে কথা বলছেন।”